ঢাকা ০৩:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুই হাজার বছরের পুরোনো খাবারের দোকান উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:২৭:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ ১৭৫ বার পড়া হয়েছে

২৭ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ইতালির প্রাচীন শহর পোম্পেইতে দুই হাজার বছরের পুরোনো খাবারের দোকানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করেছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। ৭৯ সালে সেই দোকান মাটির নিচে চাপা পড়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সেই দোকান চাপা পড়েছিলো বলে ধারণা করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। অগ্ন্যুৎপাতের ফলে মাটি আলগা হয়ে সেই দোকান নিচে ঢুকে গিয়েছিলো। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। সেই দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছিলেন বলেও প্রমাণ পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। ভয়াবহ সেই ঘটনায় ছাইয়ের নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিলো সেই খাবারের দোকান।

২০০০ বছরের পুরোনো সেই দোকানে গরমাগরম খাবার ও পানীয় পাওয়া যেতো। এতো প্রাচীন দোকানেও ছিলো আধুনিকত্বের ছোঁয়া।

প্রাচীনকালে এই ধরণের দোকানগুলোকে রোমান ভাষায় টারমোপলিয়ম বলা হতো। এই দোকানে আলাদা করে হট ড্রিঙ্কস কর্নার থাকতো। টেরাকোটা জারে রাখা ছিলো সেই সময়কার কিছু খাবারও।

দোকানের গায়ে মুরগী ও হাসের ছবি আঁকা রয়েছে। তাই থেকে অনুমান করা হচ্ছে, সেই সময় মুরগী ও হাসের মাংসের বিভিন্ন আইটেম পাওয়া যেতো। এছাড়া সু্প রান্নার সরঞ্জাম পাওয়া গিয়েছে। এমনকী সুরা পানের পাত্রও রয়েছে। এছাড়া শুয়োর, গরুর মাংস ও মাছের বিভিন্ন পদ রান্না হত বলেও প্রমাণ মিলেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

দুই হাজার বছরের পুরোনো খাবারের দোকান উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৬:২৭:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২০

২৭ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ইতালির প্রাচীন শহর পোম্পেইতে দুই হাজার বছরের পুরোনো খাবারের দোকানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করেছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। ৭৯ সালে সেই দোকান মাটির নিচে চাপা পড়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সেই দোকান চাপা পড়েছিলো বলে ধারণা করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। অগ্ন্যুৎপাতের ফলে মাটি আলগা হয়ে সেই দোকান নিচে ঢুকে গিয়েছিলো। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। সেই দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছিলেন বলেও প্রমাণ পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। ভয়াবহ সেই ঘটনায় ছাইয়ের নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিলো সেই খাবারের দোকান।

২০০০ বছরের পুরোনো সেই দোকানে গরমাগরম খাবার ও পানীয় পাওয়া যেতো। এতো প্রাচীন দোকানেও ছিলো আধুনিকত্বের ছোঁয়া।

প্রাচীনকালে এই ধরণের দোকানগুলোকে রোমান ভাষায় টারমোপলিয়ম বলা হতো। এই দোকানে আলাদা করে হট ড্রিঙ্কস কর্নার থাকতো। টেরাকোটা জারে রাখা ছিলো সেই সময়কার কিছু খাবারও।

দোকানের গায়ে মুরগী ও হাসের ছবি আঁকা রয়েছে। তাই থেকে অনুমান করা হচ্ছে, সেই সময় মুরগী ও হাসের মাংসের বিভিন্ন আইটেম পাওয়া যেতো। এছাড়া সু্প রান্নার সরঞ্জাম পাওয়া গিয়েছে। এমনকী সুরা পানের পাত্রও রয়েছে। এছাড়া শুয়োর, গরুর মাংস ও মাছের বিভিন্ন পদ রান্না হত বলেও প্রমাণ মিলেছে।