ঢাকা ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জুলাই ২০২৪, ৬ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২০২১ সালে রিজার্ভ হবে ৫০ মিলিয়ন ডলারঃ অর্থ মন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৪:৪১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০ ১৬১ বার পড়া হয়েছে

আগামী ১৪ মাস তথা ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলার হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বুধবার (৪ নভেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা (ভার্চুয়াল) শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৮ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার, যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে সাড়ে ৯ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

রিজার্ভের অর্থ দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে কি না- জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মনে করি, আমাদের যদি ভালো এবং সরকারের স্পন্সর প্রজেক্ট থাকে সে ধরনের প্রজেক্টে যদি অর্থায়ন করি, একদিকে আমাদের ঋণ বাড়ল না আরেক দিকে আমাদের টাকা নিজের ঘরেই রয়ে গেল এবং আমরা দেশের উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারলাম।’

তিনি বলেন, এখন নভেম্বর মাস; এরপর ডিসেম্বর, এর পরবর্তী ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ১৪ মাসের ভেতরে বাংলাদেশের ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভ হবে ইনশাআল্লাহ ৫০ বিলিয়ন ডলার।

রিজার্ভ ব্যবহারে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে লোন দেয়ার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি না- জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার এখানে কোনো অবস্থান নেই, কারণ আমি টাকা নেবও না ব্যয়ও করব না। এটি পরিকল্পিতভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কমার্শিয়ালি বেনিফিট হই সেভাবে কাজে লাগানো হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

২০২১ সালে রিজার্ভ হবে ৫০ মিলিয়ন ডলারঃ অর্থ মন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৪:৪১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০

আগামী ১৪ মাস তথা ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলার হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বুধবার (৪ নভেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা (ভার্চুয়াল) শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৮ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার, যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে সাড়ে ৯ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

রিজার্ভের অর্থ দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে কি না- জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মনে করি, আমাদের যদি ভালো এবং সরকারের স্পন্সর প্রজেক্ট থাকে সে ধরনের প্রজেক্টে যদি অর্থায়ন করি, একদিকে আমাদের ঋণ বাড়ল না আরেক দিকে আমাদের টাকা নিজের ঘরেই রয়ে গেল এবং আমরা দেশের উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারলাম।’

তিনি বলেন, এখন নভেম্বর মাস; এরপর ডিসেম্বর, এর পরবর্তী ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ১৪ মাসের ভেতরে বাংলাদেশের ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভ হবে ইনশাআল্লাহ ৫০ বিলিয়ন ডলার।

রিজার্ভ ব্যবহারে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে লোন দেয়ার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি না- জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার এখানে কোনো অবস্থান নেই, কারণ আমি টাকা নেবও না ব্যয়ও করব না। এটি পরিকল্পিতভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কমার্শিয়ালি বেনিফিট হই সেভাবে কাজে লাগানো হবে।