ঢাকা ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাগরনো-কারাবাখের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর দখলের দাবি আজারবাইজানের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৪:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ নভেম্বর ২০২০ ১৬৩ বার পড়া হয়েছে

নাগরনো-কারাবাখের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর শুশা দখলের দাবি করেছেন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ। রোববার তার এই ঘোষণার পর রাজধানী বাকুর রাস্তায় আনন্দ-উৎসব করেছে দেশটির নাগরিকরা।

আর্মেনীয়রা শুশাকে শুশি বলে ডাকে। সাংস্কৃতিক ও কৌশলগত দিক থেকে এটি আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

নাগরনো-কারাবাখ নিয়ে গত ছয় সপ্তাহ ধরে যুদ্ধ চলছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের। বিতর্কিত এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের বলে স্বীকৃত। তবে অঞ্চলটিতে আর্মেনিয়ার বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এটি দখল করে রেখেছে আর্মেনিয়া।

রোববার আলিয়েভ বলেছেন, ‘আজকের দিন আজারবাইজানের ইতিহাসে মহান একটি দিন। বাকুর সেনারা শুশা দখল করেছে।’

আর্মেনিয়ার কর্তৃপক্ষ অবশ্য আজেরিদের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।

 

এক বিবৃতিতে নাগরনো-কারাবাখ উদ্ধার সেবা বিভাগ বলেছে, ‘শুশি আজারবাইজানের অধরা স্বপ্নই রয়ে গেছে। ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পরও দুর্গের শহরটি শত্রুর আঘাতের মুখে টিকে আছে।’

আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কৌশলগত এলাকায় তীব্র লড়াই এখনও চলছে।

নাগরনো-কারাবাখ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা শহরের দিকে অগ্রসরমান আজেরি বাহিনীর একাধিক হামলা ঠেকিয়ে দিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

নাগরনো-কারাবাখের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর দখলের দাবি আজারবাইজানের

আপডেট সময় : ০৩:৫৪:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ নভেম্বর ২০২০

নাগরনো-কারাবাখের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর শুশা দখলের দাবি করেছেন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ। রোববার তার এই ঘোষণার পর রাজধানী বাকুর রাস্তায় আনন্দ-উৎসব করেছে দেশটির নাগরিকরা।

আর্মেনীয়রা শুশাকে শুশি বলে ডাকে। সাংস্কৃতিক ও কৌশলগত দিক থেকে এটি আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

নাগরনো-কারাবাখ নিয়ে গত ছয় সপ্তাহ ধরে যুদ্ধ চলছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের। বিতর্কিত এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের বলে স্বীকৃত। তবে অঞ্চলটিতে আর্মেনিয়ার বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এটি দখল করে রেখেছে আর্মেনিয়া।

রোববার আলিয়েভ বলেছেন, ‘আজকের দিন আজারবাইজানের ইতিহাসে মহান একটি দিন। বাকুর সেনারা শুশা দখল করেছে।’

আর্মেনিয়ার কর্তৃপক্ষ অবশ্য আজেরিদের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।

 

এক বিবৃতিতে নাগরনো-কারাবাখ উদ্ধার সেবা বিভাগ বলেছে, ‘শুশি আজারবাইজানের অধরা স্বপ্নই রয়ে গেছে। ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পরও দুর্গের শহরটি শত্রুর আঘাতের মুখে টিকে আছে।’

আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কৌশলগত এলাকায় তীব্র লড়াই এখনও চলছে।

নাগরনো-কারাবাখ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা শহরের দিকে অগ্রসরমান আজেরি বাহিনীর একাধিক হামলা ঠেকিয়ে দিয়েছে।